বিল্লাল হোসেন প্রান্ত ॥ আপডেটঃ
ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন প্রথম নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। এতে বিজয়ী ৩৩ টি সাধারণ ওয়ার্ডে ৩৩ জন ও ১১ সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১১ জন ।
৫ মে রবিবার সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহন শেষে টাউন হল অ্যাডভোকেট তারেক স্মৃতি মিলনায়তনে নির্বাচন কমিশন রিটানিং কর্মকর্তা মোঃ আলীমুজ্জামান সকল কেন্দ্রের ভোটের ফলাফল ঘোষনা করেন।
পুর্ণাঙ্গ ফলাফল ঘোষনা ওর্য়াড সমূহ:
১ নম্বর ওয়ার্ডে আসাদুজ্জামান বাবু ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ৩৪৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আব্দুল ওয়াদুদ লাটিম প্রতীকে ১৩৮০ ভোট পেয়েছেন।
২ নম্বর ওয়ার্ডে মো: গোলাম রফিক দুদু মিষ্ট কুমড়া প্রতীক নিয়ে ১৮১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী এমএ মতিন টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকে ১৫৯৩ ভোট পেয়েছেন।
৩ নম্বর ওয়ার্ডে মো: শরীফুল ইসলাম ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ২৯৮১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মো: রফিকুল ইসলাম রেডিও প্রতীকে ৪২৯ ভোট পেয়েছেন।
৪ নম্বর ওয়ার্ডে রেডিও প্রতিক নিয়ে মোঃ মাহবুবুর রহমান ১৯১১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঠেলাগাড়ী প্রতীকে মোঃ রাসেল পাঠান ১৪৫৯ ভোট পেয়েছেন।
৫ নম্বর ওয়ার্ডে রেডিও প্রতিক নিয়ে মোঃ নিয়াজ মোর্শেদ ১৩৭২ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঠেলাগাড়ী প্রতীকে মোঃ মনিরুল ইসলাম ৮২৯ ভোট পেয়েছেন।
৬ নম্বর ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ী প্রতিক নিয়ে সৈয়দ শফিকুল ইসলাম মিন্টু ২৮৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী রেডিও প্রতীকে মোঃ মুস্তাফিজুর রহমান ১৭২ ভোট পেয়েছেন।
৭ নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে আসিফ হোসেন ডন ১৪৯০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী সঞ্জিব সরকার ঝুড়ি প্রতীকে ৮৯৮ভোট পেয়েছেন।
৮ নম্বর ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ী প্রতীক নিয়ে মো: ফারুক হাসান ১৮৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী রেডিও প্রতীকে বিকাশ সরকার ১৪৭৫ ভোট পেয়েছেন।
৯ নম্বর ওয়ার্ডে শীতল সরকার মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে ২২৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মো: আল মাসুদ ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ১৬৫৯ ভোট পেয়েছেন।
১০ নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে মোঃ তাজুল ইসলাম ১৮২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী লাটিম প্রতীকে রতন চৌধুরী পন্ডিত ১৪৪৪ ভোট পেয়েছেন।
১১ নম্বর ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে মোঃ ফরহাদ আলম ১৩৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঘুড়ি প্রতীকে খন্দকার আনিসুজ্জামান এলিছ ৪২৯ ভোট পেয়েছেন।
১২ নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে আনিসুর রহমান ২০১১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী লাটিম প্রতীকে হানিফ মোঃ ওয়ালিউল্লাহ ১৩৭৭ ভোট পেয়েছেন।
১৩ নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে দেলোয়ার হোসেন ১৬২৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঠেলাগাড়ি প্রতীকে মোঃ আব্বাস আলী তালুকদার ১২৬৫ ভোট পেয়েছেন।
১৪ নম্বর ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে মোঃ ফজলুল হক ১৩৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঠেলাগাড়ি প্রতীকে মোঃ আাতিকুর হাসান মাসুম ১০৭২ ভোট পেয়েছেন।
১৫ নম্বর ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে মোঃ মাহবুব আলম হেলাল ২০৫০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী লাটিম প্রতীকে মোঃ রফিকুল ইসলাম ১৫৬৪ ভোট পেয়েছেন।
১৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো: আব্দুল মান্নান ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ১৯২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মো: শরাফ উদ্দিন ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ১৫৭১ ভোট পেয়েছেন।
১৭ নম্বর ওয়ার্ডে মো: কামাল খান টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে ২০৫৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মো: নজরুল ইসলাম ঘুড়ি প্রতীকে ১৮৩৭ ভোট পেয়েছেন।
১৮ নম্বর ওয়ার্ডে হাবিবুর রহমান হবি ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ২৮১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী জামাল হোসেন রোজ ঘুড়ি প্রতীকে ২২১৫ ভোট পেয়েছেন।
১৯ নম্বর ওয়ার্ডে মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে মোঃ আব্বাস আলী মন্ডল ৩২০০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী করাত প্রতীকে মোঃ মাহবুবুর রহমান ২৭৯৭ ভোট পেয়েছেন।
২০ নম্বর ওয়ার্ডে লাঠিম প্রতীক নিয়ে মোঃ সিরাজুল ইসলাম ২১১৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঘুড়ি প্রতীকে মোঃ সাইদুর রহমান তারু ১৪৫৫ ভোট পেয়েছেন।
২১ নম্বর ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে মোঃ মোস্তফা ফারুক ৯৭১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঠেলাগাড়ি প্রতীকে মোঃ লাল মিয়া লাল্টু ৩৯৮ ভোট পেয়েছেন।
২২ নম্বর ওয়ার্ডে মোস্তফা কামলা ট্রাক্টর প্রতীক নিয়ে ১০১১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আবুল হাসেম ঠেলাগাড়ি প্রতীকে ৬৩৯ ভোট পেয়েছেন।
২৩ নম্বর ওয়ার্ডে সাব্বির ইউনুস বাবু করাত প্রতীক নিয়ে ১৭৪৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী নাজমুল হাসান ট্রাক্টর প্রতীকে ৯৫৩ ভোট পেয়েছেন।
২৪ নম্বর ওয়ার্ডে মো: আমিনুল ইসলাম টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে ৯৪৫ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আসলাম হোসনে কাটা চামচ প্রতীকে ৫৬৫ভোট পেয়েছেন।
২৫ নম্বর ওয়ার্ডে মো: মনোয়ার হোসেন টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে ১১২৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী উমর ফারুক মিষ্টি কুমড়া প্রতীকে ১০৩২ ভোট পেয়েছেন।
২৬ নম্বর ওয়ার্ডে মো: শফিকুল ইসলাম শফিক ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ১৯৪৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মমিন রুবেল টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকে ৭৯১ভোট পেয়েছেন।
২৭ নম্বর ওয়ার্ডে মো: শামছুল হক ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ১৯৭৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মো: খায়রুল ইসলাম টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীকে ১৪৭৮ ভোট পেয়েছেন।
২৮ নম্বর ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে কায়সার জাহাঙ্গীর আকন্দ ১৯৩৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী রেডিও প্রতীকে মোঃ গোলাম হোসেন হামিদ ৮৬৮ ভোট পেয়েছেন।
২৯ নম্বর ওয়ার্ডে এয়ারকন্ডিশনার প্রতীক নিয়ে মোঃ রফিকুল ইসলাম ১০২১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঝুড়ি প্রতীকে মোঃ আবুল হোসেন ৭০৯ ভোট পেয়েছেন।
৩০ নম্বর ওয়ার্ডে আবুল বাশার ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ১৫৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মো: শাহ আলম এয়ারকন্ডিশনার প্রতীকে ১০২৫ ভোট পেয়েছেন।
৩১ নম্বর ওয়ার্ডে টিফিন ক্যারিয়ার প্রতীক নিয়ে মোঃ আসাদুজ্জামান ৩১০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ট্রাক্টর প্রতীকে মোঃ সেলিম উদ্দিন ২৭৪৪ ভোট পেয়েছেন।
৩২ নম্বর ওয়ার্ডে রেডিও প্রতীক নিয়ে মোঃ এমদাদুল হক মন্ডল ২৩৮৩ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী ঝুড়ি প্রতীকে আবু বক্কর সিদ্দিক ১৬১৩ ভোট পেয়েছেন।
৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে ট্রাক্টর প্রতীক নিয়ে মোঃ শাহজাহান ৪৫১৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী মিষ্টি ঘুড়ি প্রতীকে মোস্তফা কামাল ২২১১ ভোট পেয়েছেন।
১১ টি সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে বিজয়ী যারাঃ
১/২/৩ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে সেলিনা আক্তার ষ্টিল আলমারি প্রতীক নিয়ে ৩৮০৬ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আকিকুন নাহার চশমা প্রতীকে ৩৭৫২ ভোট পেয়েছেন।
৪/৫/৬ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বই প্রতীক নিয়ে শাম্মী আক্তার মিতু ৪৮৫৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আনারশ প্রতীকে খোদেজা আক্তার ৩২৭৫ ভোট পেয়েছেন।
৭/৮/৯ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে হামিদা পারভিন বই প্রতীক নিয়ে ৩৩০৮ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আরতি গুপ্তা ডলফিন ২৯৭০ ভোট পেয়েছেন।
১০/১১/১২ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে রোকশানা শিরিনি হেলিকাপ্টার প্রতীক নিয়ে ২৩১০ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী রীতা পাল জিপগাড়ি প্রতীকে ২১০৭ভোট পেয়েছেন।
১৩/১৪/১৫ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে চশমা প্রতীক নিয়ে রোকেয়া হোসেন ৪৫৯১ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী আনারস প্রতীকে স্বপ্না খন্দকার ৩৪৬৩ ভোট পেয়েছেন ।
১৬/১৭/১৮ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে রোখসানা পারভীন কাজল বই প্রতীক নিয়ে ৪৪০৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী রানী বেগম মোবাইল ফোন প্রতীকে ৩৫৭৪ভোট পেয়েছেন।
১৯/২০/২১ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে চশমা প্রতীক নিয়ে সামীমা আক্তার ৯৮৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী বই প্রতীকে ইসমত আরা বানু ৩৫৮৪ ভোট পেয়েছেন।
২২/২৩/২৪ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে শাহনাজ বেগম বই প্রতীক নিয়ে ৪৩০৯ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী হাজেরা খাতুন আনারস প্রতীকে ৩৮০৬ ভোট পেয়েছেন।
২৫/২৬/২৭ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে আইরিন আক্তার চশমা প্রতীক নিয়ে ৪৯৬৪ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী রিনা আক্তার মোবাইল ফোন প্রতীকে ৪৭৫৮ ভোট পেয়েছেন।
২৮/২৯/৩০ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে কাউসার ই জান্নাত মোবাইল ফোন প্রতীক নিয়ে ৫১২৭ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী হামিদা বেহালা প্রতীকে ৫০১৫ ভোট পেয়েছেন।
৩১/৩২/৩৩ সংরক্ষিত ওয়ার্ডে বই প্রতীক নিয়ে মোছাঃ ফারজানা ববি কাকলী ৬৫৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারীভাবে নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর নিকটবর্তী হেলিকপ্টার প্রতীকে মোছাঃ কুলসুম বেগম ৪৮৯৩ ভোট পেয়েছেন।
নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও সফল ভাবে সম্পন্ন করতে সকল প্রস্তুতি গ্রহন করেছে নির্বাচন কমিশন। সকাল থেকেই ভোটার উপস্থিতি বেশ ভালো ছিল।
৩৩টি ওয়ার্ডে ১২৭টি ভোট কেন্দ্রে ইভিএম পদ্ধতিতে ২ লাখ ৯৬ হাজার ৯৩৮ জন ভোটার রয়েছে।
নিরাপত্তায় প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ১০ জন আনসার সদস্য ও তিনজন করে পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করেেন। পাশাপাশি নির্বাচনে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ঠ সকলের নিরাপত্তা ২২ প্লাটুন বিজিবি, র্যাব ও পুলিশের পৃথক ৩৩টি মোবাইল টিম (প্রতি ওয়ার্ডে একটি করে) এবং ১১টি স্ট্রাইকিং দল ছিল। প্রতিটি ওয়ার্ডে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও তিনজন অতিরিক্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেছেন।
এছাড়াও নির্বাচনকালীন সকল ধরনের অপরাধ নিয়ন্ত্রণ এবং অপরাধীদের আইনের আওতায় এনে সাজা প্রদানে ১৬জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মাঠে ছিলেন।
উল্লেখ্য, ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ৩৩টি ওয়ার্ডে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৪২জন ও সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদে ৭০জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। মেয়র পদে কোনো প্রার্থী না থাকায় আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সাবেক মেয়র ও সিটি করপোরেশন প্রশাসক ইকরামুল হক টিটু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মেয়র নির্বাচিত হন।